সীমান্ত হত্যা দুঃখজনক উল্লেখ করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেছেন, এটা অবশ্যই বন্ধ হতে হবে। সীমান্তে ভারতের দিকেই এটা হয়ে থাকে। কেননা অপরাধীরা সীমান্ত বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালায়।
সীমান্ত এলাকায় বর্ডার হাট, অর্থনৈতিক কার্যক্রম বাড়ালে সীমান্তের সমস্যা কমানো যেতে পারে বলে মনে করেন ভারতীয় হাইকমিশনার।
বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
‘বাংলাদেশ-ভারতের ৫০ বছরের অংশীদারত্ব: আগামী ৫০ বছরের অগ্রযাত্রা’ শীর্ষক ওই সেমিনার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) এবং রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ফর ডেভেলপিং কান্ট্রিজের (রিস) যৌথভাবে আয়োজন করে।
সীমান্তে মানবপাচার হয় উল্লেখ করে দোরাইস্বামী এটি যৌথভাবে রোধ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর আরও সুযোগ রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের প্রধান সমস্যা হলো লজিস্টিক। বাণিজ্যের বেশিরভাগই হয়ে থাকে বেনাপোল ও পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে। তবে শুধু সড়ক পথেই নয়, নদী এবং রেলপথেও বাণিজ্য বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে।
সেমিনারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার ড. বীনা সিক্রি, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রমুখ বক্তব্য দেন।
Array