• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • কক্সবাজারে যত্রতত্র স্থাপনা নির্মাণ না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর 

     obak 
    18th May 2022 7:28 am  |  অনলাইন সংস্করণ

    বুধবার (১৭ মে) সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ভবিষ্যতে কক্সবাজারই হবে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুটের রি-ফুয়েলিং পয়েন্ট। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য কক্সবাজারকে মহাপরিকল্পনার আলোকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। তাই এই শহরে যত্রতত্র কোনো স্থাপনা নির্মাণ না করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    সরকারপ্রধান বলেন, আজকে যারা পশ্চিমা দেশ থেকে পাশ্চ্যাতে দেশে যারা যায়, তারা কিন্তু এই কক্সবাজার থেকে রি-ফুয়েলিং করবে। রি-ফুয়েলিং বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন সময় অগ্রাধিকার পায়। এক সময় হংকং ছিল এরপর থাইল্যান্ড অথবা সিঙ্গাপুর এখন দুবাই। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কক্সবাজারই হবে আন্তর্জাতিক আকাশ পথের রি-ফুয়েলিংয়ের একটি জায়গা।
     
    নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অন্যান্য অঞ্চল যেমন বরিশাল, রাজশাহী, সৈয়দপুর এ রকম যতগুলো বিমানবন্দর আছে সেখান থেকে কক্সবাজারের সঙ্গে বিমান চলাচল শুরু হয়। তার ব্যবস্থাটাও আমরা ভবিষ্যতেও করে দিবো। যাতে আমাদের পর্যটনও বাড়বে সব বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যটা রক্ষা করতে হবে বলেন প্রধানমন্ত্রী।
    তিনি আরও বলেন, এই কক্সবাজারে ভালো কনভেনশন সেন্টার করা হবে অন্য কোথাও না, রাজধানীতে না। আমি চাই কক্সবাজার হবে এইজন্য যে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াবে এবং সরকারি যে সেমিনার সেগুলো করা হয় সেখানে যাতে করা যাবে এমন ভাবে তৈরি করা হবে।
    কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) ফোরকান আহমেদ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।

    তিনি বলেন, ২০১৭ সালের ২৭ মার্চ অনুষ্ঠিত গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বহুতল অফিস ভবন নির্মাণের জন্য এক একর ২১ শতক জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়। একই বছরের ৬ মে প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বহুতল অফিস ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

    কউক চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) ফোরকান আহমেদ জানান, ২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় কউকের বহুতল অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২০১৭ সালের অক্টোবর হতে ভবনের নির্মাণকাজ শুরু করা হয় এবং ২০২১ সালের ডিসেম্বর প্রকল্পের কাজ শেষ হয়।

    তিনি আরও জানান, সরকার বহুতল অফিস ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বরাদ্দ দিয়েছিল ১১৪ কোটি ৮৪ লাখ ৪১ হাজার টাকা। কিন্তু কাজ শেষে টাকা সাশ্রয় হয় চার কোটি ৩১ লাখ টাকা। তা সরকারি তহবিলে যথারীতি ফেরত দেওয়া হয়েছে।

    গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ১০ তলা ভবনটির নকশা প্রণয়ন করে স্থাপত্য অধিদফতর। কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও গণপূর্ত অধিদফতর যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে। ২০১৬ সালের ৬ জুলাই কক্সবাজারকে একটি আধুনিক ও পরিকল্পিত পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য জাতীয় সংসদে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল পাস হয়।

    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৪:২৭
    জোহর ১২:০৫
    আসর ৪:২৯
    মাগরিব ৬:২০
    ইশা ৭:৩৫
    সূর্যাস্ত: ৬:২০ সূর্যোদয় : ৫:৪২

    আর্কাইভ

    May 2022
    M T W T F S S
     12
    3456789
    10111213141516
    17181920212223
    24252627282930